শনিবার, ২৬ মার্চ, ২০১১

দেশের একমাত্র কুমির খামারটি মালিকানা দ্বন্দ্বে ধ্বংসের মুখে


দেশের একমাত্র কুমির খামারটি মালিকানা দ্বন্দ্বে ধ্বংসের মুখে
undefined
ময়মনসিংহে দেশের একমাত্র কুমির খামার _করতোয়া
 নজীব আশরাফ, ময়মনসিংহ থেকে :
দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহৎ এবং দেশের একমাত্র বাণিজ্যিকভাবে কুমির উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান রেপটাইলস ফার্ম লিমিটেডের খামারটি মালিকানা দ্বন্দ্বে ধ্বংস হতে বসেছে। কারিগরিভাবে অভিজ্ঞ কোন ব্যক্তি এখন এই ফার্মের সাথে সরাসরি যুক্ত নেই। কুমিরগুলোকে ৩টি নার্সারিতে গাদাগাদি করে রাখা হয়েছে। খাবার ও তাপ নিয়ন্ত্রণের অভাবে গত এক মাসে মারা গেছে শতাধিক কুমির। মৃত্যুর প্রহর গুণছে আরও প্রায় এক হাজার কুমির। দ্বন্দ্বের প্রেক্ষিতে কয়েকশ' কোটি টাকার কুমির রফতানিও বন্ধ। কুমির খামারের ৪৯ শতাংশ শেয়ারের মালিক বাংলাদেশ ব্যাংক হলেও নিয়মিত তদারকি ও মনিটরিং করা হচ্ছে না। সমপ্রতি ব্যাংকের এক তদন্তে ব্যবস্থাপনা ত্রুটি থাকায় খামারটি ধ্বংসের প্রমাণ মিলেছে। খামারটির চারপাশের বেড়া ভেঙে গেছে, প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা কর্মীও নেই। এহেন অবস্থায় যে কোন সময় মারাত্মক দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন এলাকাবাসী। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, রেপটাইলস ফার্ম লিমিটেডেটের খামারে বাংলাদেশ ব্যাংকের ৪৯ শতাংশ, মেজবাউল হকের ৩৬ শতাংশ এবং মুশতাক আহম্মেদের ১৫ শতাংশ শেয়ার আছে। বর্তমানে খামারটির চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দুটি দায়িত্ব পালন করছেন মেজবাউল হক। আর পরিচালক হিসেবে রয়েছেন মুশতাক আহম্মেদ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিনিধি হিসেবে সাউথইস্ট ব্যাংকের পরিচালক পৃথিশ কুমার। বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশাল বিনিয়োগে ২০০৪ সালে ময়মনসিংহ জেলার ভালুকা উপজেলার হাতিবেড় গ্রামে প্রায় ১৪ একর জমিতে রেপটাইলস ফার্ম লিমিটেড দেশের প্রথম বাণিজ্যিক কুমির খামার গড়ে তোলে। শুরুতে মাত্র
৭৫টি কুমির দিয়ে যাত্রা শুরু করলেও খামারের কুমিরের ডিম থেকে কৃত্রিম উপায়ে বাচ্চা ফুটিয়ে বর্তমানে প্রায় ৯০০ কুমির রয়েছে সেখানে। ২০১০ সালে জার্মানিতে ৭০ লাখ টাকায় ৬৭টি কুমির বিক্রির মধ্যদিয়ে লাভের মুখ দেখে প্রতিষ্ঠানটি। একই সঙ্গে কুমির রফতানির দেশ হিসেবে বিশ্বে প্রথমবারের মতো নাম লেখায় বাংলাদেশ।
আন্তর্জাতিক ক্রকোডাইল স্পেশালিস্ট গ্রুপের সদস্য খামারের পরিচালক মুশতাক আহম্মেদ এ ব্যাপারে বলেন, তার অভিজ্ঞতা ও মেধা দিয়ে তিলে তিলে এ খামারটি গড়ে তোলে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়। আর কুমির পালন অভিজ্ঞতাহীন খামারের চেয়ারম্যান মেজবাউল হকের মনগড়া সিদ্ধান্তের কারণেই ধ্বংস হতে যাচ্ছে কুমির খামারটি। তাকে বিনা কারণে, কোনরকম নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে চাকরি থেকে অব্যাহতি দিয়ে নিজেই ভারপ্রাপ্ত এমডির পদ ব্যবহার করছেন। পাঁচ কোটি টাকা দিয়ে তার মালিকানার অংশও কিনে নেয়ার জন্য চাপ দিচ্ছেন। তাই মুশতাক আহম্মেদের সময় খামারে নিয়োগ পাওয়া সব বিশেষজ্ঞ, শ্রমিকদের চাকরি থেকে বরখাস্ত করেছেন চেয়ারম্যান। ফলে সুষ্ঠুভাবে খামারে কুমিরের খাদ্য ও পরিচর্যার অভাব দেখা দিয়েছে। খাদ্য হিসেবে কুমিরকে মাছ ও মাংস দিতে হয়। ঠা া থেকে রক্ষার জন্য পানিতে দিতে হয় ইলেকট্রিক তাপ। সুষ্ঠু পরিচর্যার অভাবে গত এক মাসে একশ'র বেশি কুমির মারা গেছে বলে অভিযোগ তার। এমনকি চেয়ারম্যান একক ক্ষমতাবলে গত ছয় মাস ধরে খামারের আয়-ব্যয়ের হিসাব ব্যাংকে জমা দিচ্ছেন না। এ ছাড়াও চেয়ারম্যান খামারের প্রবেশপথের মূল অংশের জমি তার স্ত্রী মাহফুজা হক লুলুর নামে রেজিস্ট্রি করেছেন। দুই মালিকের দ্বন্দ্বের বিষয়টি নিয়ে একাধিক বৈঠক হলেও কোন সুরাহা হচ্ছে না।
উভয় পরিচালকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক দাশগুপ্ত অসীম কুমার খামারটি পরিদর্শন করে নানা অব্যবস্থাপনা চিহ্নিত করেন। এ বিষয়ে তিনি বলেন, ব্যবস্থাপনা ত্রুটির কারণে সম্ভাবনাময় এ খামারটির অবস্থা নাজুক হয়ে পড়ছে।
এ বিষয়ে চেয়ারম্যান মেজবাউল হক বলেন, পরিচালক মুশতাক আহম্মেদ তার বোনের ছেলে। দ্বন্দ্বের বিষয়টি স্বীকার করে তিনি বলেন, খামারটি বড় করার স্বার্থে অন্য বিনিয়োগকারী আনার প্রস্তাব করা হলে তিনি নিজেও কোন অর্থ দিচ্ছেন না, আবার অন্য বিনিয়োগকারীও নিতে দিচ্ছেন না। বর্তমানে কোন কুমির মারা যাচ্ছে না বলেও জানান তিনি। উল্টো মুশতাক আহম্মেদের সময় কুমির মারা গেছে বলে অভিযোগ করেন তিনি। মুশতাক আহম্মেদকে ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেয়ার অভিযোগে বলেন, তিনি স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেছেন। খামারটি ভালোভাবে চলছে দাবি করে তিনি বলেন, খুব শিগগিরই কুমির বিক্রি হবে। সপ্তাহে একবার তিনি নিজে খামার দেখাশোনা করেন বলেও জানান।http://www.karatoa.com.bd/details.php?news=&val=59343&pub_no=517&menu_id=2

শুক্রবার, ২৫ মার্চ, ২০১১

দক্ষিণ এশিয়ার একমাত্র কুমির খামারের কয়েক’শ কোটি টাকার কুমির রপ্তানি বন্ধ :: মৃত্যুর প্রহর গুণছে হাজার খানেক কুমির

দক্ষিণ এশিয়ার একমাত্র কুমির খামারের কয়েক’শ কোটি টাকার কুমির রপ্তানি বন্ধ :: মৃত্যুর প্রহর গুণছে হাজার খানেক কুমির

দক্ষিণ এশিয়ার একমাত্র কুমির খামারের কয়েক’শ কোটি টাকার কুমির রপ্তানি বন্ধ :: মৃত্যুর প্রহর গুণছে হাজার খানেক কুমির
alt
এম. আব্দুল্লাহ আল মামুন খান :: মামা-ভাগ্নের মালিকানা দ্বন্দ্বে ধ্বংসের প্রান্তসীমায় ময়মনসিংহের ভালুকার হাতিবেড় গ্রামে গড়ে উঠা বাংলাদেশ তথা দক্ষিণ এশিয়ার একমাত্র কুমির প্রজনন খামার। খাবার ও তাপনিয়ন্ত্রণের অভাবে গত এক মাসে মারা গেছে শতাধিক কুমির।
 মৃত্যুর প্রহর গুনছে আরো প্রায় এক হাজার কুমির। দ্বন্দ্বের প্রেক্ষিতে কয়েক শ’ কোটি টাকার কুমির রফতানিও বন্ধ রয়েছে। কারিগরীভাবে অভিজ্ঞ কোন ব্যক্তি এখন এ ফার্মের সাথে সরাসরি যুক্ত না থাকায় কুমিরগুলোকে তিনটি নার্সারীতে গাদা-গাদি করে রাখা হয়েছে।
      জানা গেছে, কুমির উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান রেপটাইলস ফার্ম লিমিটেডের ৪৯ শতাংশ শেয়ারের মালিক বাংলাদেশ ব্যাংক হলেও নিয়মিত তদারকি ও মনিটরিং করা হচ্ছেনা। সম্প্রতি ব্যাংকের এক তদন্তে  ব্যবস্থাপনা ত্রুটি থাকায় খামারটি ধ্বংসের প্রমাণ মিলেছে। খামারটির চারপাশের বেড়া ভেঙ্গে গেছে। নেই প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা কর্মীও।  
      বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, রেপটাইলস ফার্ম লিমিটেডেট খামারে বাংলাদেশ ব্যাংকের ৪৯ শতাংশ, মেজবাউল হকের ৩৬ শতাংশ এবং মুশতাক আহম্মেদের ১৫ শতাংশ শেয়ার আছে। বর্তমানে খামারটির চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দুটি দায়িত্ব পালন করছেন মেজবাউল হক। আর পরিচালক হিসেবে রয়েছেন মুশতাক আহম্মেদ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিনিধি হিসেবে সাউথইস্ট ব্যাংকের পরিচালক পৃথিশ কুমার। বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশাল বিনিয়োগে ২০০৪ সালে ময়মনসিংহ জেলার ভালুকা উপজেলার হাতিবেড় গ্রামে প্রায় ১৪ একর জমিতে রেপটাইলস ফার্ম লিমিটেড দেশের প্রথম বাণিজ্যিক কুমির খামার গড়ে তোলে। শুরুতে মাত্র ৭৫টি কুমির দিয়ে পথচলা শুরু করলেও খামারের কুমিরের ডিম থেকে কৃত্রিম উপায়ে বাচ্চা ফুটিয়ে বর্তমান প্রায় ৯০০ কুমির রয়েছে সেখানে। ২০১০ সালে জার্মানিতে ৭০ লাখ টাকায় ৬৭টি কুমির বিক্রির মধ্য দিয়ে লাভের মুখ দেখে প্রতিষ্ঠানটি। একই সঙ্গে কুমির রফতানির দেশ হিসেবে বিশ্বে প্রথমবারের মতো নাম লেখায় বাংলাদেশ।
      আন্তর্জাতিক ক্রকোডাইল স্পেশালিষ্ট গ্রুপের সদস্য খামারের পরিচালক মুশতাক আহম্মেদ এ ব্যাপারে বলেন, তার অভিজ্ঞতা ও মেধা দিয়ে তিলে তিলে এ খামারটি গড়ে তোলে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়। আর কুমির পালন অভিজ্ঞতাহীন খামারের চেয়ারম্যান মেজবাউল হকের মনগড়া সিদ্ধান্তের কারণেই ধ্বংস হতে যাচ্ছে কুমির খামারটি। তাকে বিনা কারনে, কোনো রকম নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে চাকুরী থেকে অব্যাহতি দিয়ে নিজেই ভারপ্রাপ্ত এমডি’র পদ ব্যবহার করছেন। পাঁচ কোটি টাকা  দিয়ে তার মালিকানার অংশও কিনে নেওয়ার জন্য চাপ দিচ্ছেন। তাই মুশতাক আহম্মেদের সময়ে খামারে নিয়োগ পাওয়া সব বিশেষজ্ঞ, শ্রমিকদের চাকরি থেকে বরখাস্ত করেছেন চেয়ারম্যান। ফলে  সুষ্ঠুভাবে খামারে কুমিরের খাদ্য ও পরিচর্যার অভাব দেখা দিয়েছে। খাদ্য হিসেবে কুমিরকে মাছ ও মাংস দিতে হয়। ঠান্ডা থেকে রক্ষার জন্য পানিতে দিতে হয় ইলেকট্রিক তাপ। সুষ্ঠু পরিচর্যার অভাবে গত এক মাসে একশ'র বেশি কুমির মারা গেছে বলে অভিযোগ তার। এমনকি চেয়ারম্যান একক ক্ষমতাবলে গত ছয় মাস ধরে খামারের আয়-ব্যয়ের হিসাব ব্যাংকে জমা দিচ্ছেন না। এ ছাড়াও চেয়ারম্যান খামারের প্রবেশপথের মূল অংশের জমি তার স্ত্রী মাহফুজা হক লুলুর নামে রেজিস্ট্রি করেছেন। দুই মালিকের দ্বন্দ্বের বিষয়টি নিয়ে একাধিক বৈঠক হলেও কোনো সুরাহা হচ্ছে না।
        উভয় পরিচালকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক দাশগুপ্ত অসীম কুমার খামারটি পরিদর্শন করে নানা অব্যবস্থাপনা চিহ্নিত করেন। এ বিষয়ে তিনি বলেন, ব্যবস্থাপনা ত্রুটির কারণে সম্ভাবনাময় এ খামারটির অবস্থা নাজুক হয়ে পড়ছে।
      এ বিষয়ে চেয়ারম্যান মেজবাউল হক বলেন, পরিচালক মুশতাক আহম্মেদ তার বোনের ছেলে। দ্বন্দ্বের বিষয়টি স্বীকার করে তিনি বলেন, খামারটি বড় করার স্বার্থে অন্য বিনিয়োগকারী আনার প্রস্তাব করা হলে তিনি নিজেও কোনো অর্থ দিচ্ছেন না, আবার অন্য বিনিয়োগকারীও নিতে দিচ্ছেন না। বর্তমানে কোনো কুমির মারা যাচ্ছে না বলেও জানান তিনি। উল্টো মুশতাক আহম্মেদের সময় কুমির মারা গেছে বলে অভিযোগ করেন তিনি। মুশতাক আহম্মদকে ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়ার অভিযোগে বলেন, তিনি স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেছেন। খামারটি ভালোভাবে চলছে দাবি করে তিনি বলেন, খুব শিগগির কুমির বিক্রি হবে। সপ্তাহে একবার তিনি নিজে খামার দেখাশোনা করেন বলেও জানান।

মালিকানা দ্বন্দ্বে ভালুকার কুমির খামার: রপ্তানী বন্ধ

মালিকানা দ্বন্দ্বে ভালুকার কুমির খামার: রপ্তানী বন্ধ

ময়মনসিংহ (বাংলাটাইমস টুয়েন্টিফোর ডটকম): মামা-ভাগ্নের মালিকানা দ্বন্দ্বে ময়মনসিংহের ভালুকার হাতিবেড় গ্রামে গড়ে উঠা দক্ষিণ এশিয়ার একমাত্র কুমির প্রজনন খামার। খাবার ও তাপনিয়ন্ত্রণের অভাবে গত এক মাসে মারা গেছে শতাধিক কুমির। মৃত্যুর প্রহর গুনছে আরো প্রায় এক হাজার কুমির। দ্বন্দ্বের কারণে কয়েক শ’ কোটি টাকার কুমির রপ্তানীও বন্ধ রয়েছে। কারিগরীভাবে অভিজ্ঞ কোন ব্যক্তি এখন এ ফার্মের সাথে সরাসরি যুক্ত না থাকায় কুমিরগুলোকে তিনটি নার্সারীতে গাদা-গাদি করে রাখা হয়েছে। জানা গেছে, কুমির উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান রেপটাইলস ফার্ম লিমিটেডের ৪৯ শতাংশ শেয়ারের মালিক বাংলাদেশ ব্যাংক হলেও নিয়মিত তদারকি ও মনিটরিং করা হচ্ছেনা। সম্প্রতি ব্যাংকের এক তদন্তে ব্যবস্থাপনা ত্রুটি থাকায় খামারটি ধ্বংসের প্রমাণ মিলেছে। খামারটির চারপাশের বেড়া ভেঙ্গে গেছে, নেই নিরাপত্তা কর্মী। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, রেপটাইলস ফার্ম লিমিটেডেট খামারে বাংলাদেশ ব্যাংকের ৪৯ শতাংশ, মেজবাউল হকের ৩৬ শতাংশ এবং মুশতাক আহম্মেদের ১৫ শতাংশ শেয়ার রয়েছে। বর্তমানে খামারটির চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দুটি দায়িত্ব পালন করছেন মেজবাউল হক। আর পরিচালক হিসেবে রয়েছেন মুশতাক আহম্মেদ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিনিধি হিসেবে সাউথইস্ট ব্যাংকের পরিচালক পৃথিশ কুমার। বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশাল বিনিয়োগে ২০০৪ সালে ময়মনসিংহ জেলার ভালুকা উপজেলার হাতিবেড় গ্রামে প্রায় ১৪ একর জমিতে রেপটাইলস ফার্ম লিমিটেড দেশের প্রথম বাণিজ্যিক কুমির খামার গড়ে তোলে। শুরুর দিকে ৭৫টি কুমির দিয়ে পথচলা শুরু করলেও খামারের কুমিরের ডিম থেকে কৃত্রিম উপায়ে বাচ্চা ফুটিয়ে বর্তমান প্রায় ৯০০ কুমির রয়েছে সেখানে। ২০১০ সালে জার্মানিতে ৭০ লাখ টাকায় ৬৭টি কুমির বিক্রির মধ্য দিয়ে লাভের মুখ দেখে প্রতিষ্ঠানটি। একই সঙ্গে কুমির রফতানির দেশ হিসেবে বিশ্বে প্রথমবারের মতো নাম লেখায় বাংলাদেশ। আন্তর্জাতিক ক্রকোডাইল স্পেশালিষ্ট গ্রুপের সদস্য খামারের পরিচালক মুশতাক আহম্মেদ এ ব্যাপারে বলেন, তার অভিজ্ঞতা ও মেধা দিয়ে তিলে তিলে এ খামারটি গড়ে তোলেন। যা লাভজনক প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়। আর কুমির পালন অভিজ্ঞতাহীন খামারের চেয়ারম্যান মেজবাউল হকের মনগড়া সিদ্ধান্তের কারণেই ধ্বংস হতে যাচ্ছে কুমির খামারটি। তাকে বিনা কারনে, কোনো রকম নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে চাকুরী থেকে অব্যাহতি দিয়ে নিজেই ভারপ্রাপ্ত এমডি’র পদ ব্যবহার করছেন। পাঁচ কোটি টাকা দিয়ে তার মালিকানার অংশও কিনে নেওয়ার জন্য চাপ দিচ্ছেন। তাই মুশতাক আহম্মেদের সময়ে খামারে নিয়োগ পাওয়া সব বিশেষজ্ঞ, শ্রমিকদের চাকরি থেকে বরখাস্ত করেছেন চেয়ারম্যান। ফলে সুষ্ঠুভাবে খামারে কুমিরের খাদ্য ও পরিচর্যার অভাব দেখা দিয়েছে। খাদ্য হিসেবে কুমিরকে মাছ ও মাংস দিতে হয়। ঠান্ডা থেকে রার জন্য পানিতে দিতে হয় ইলেকট্রিক তাপ। সুষ্ঠু পরিচর্যার অভাবে গত এক মাসে একশ'র বেশি কুমির মারা গেছে বলে অভিযোগ। এমনকি চেয়ারম্যান একক মতাবলে গত ছয় মাস ধরে খামারের আয়-ব্যয়ের হিসাব ব্যাংকে জমা দিচ্ছেন না। এ ছাড়াও চেয়ারম্যান খামারের প্রবেশপথের মূল অংশের জমি তার স্ত্রী মাহফুজা হক লুলুর নামে রেজিস্ট্রি করেছেন। দুই মালিকের দ্বন্দ্বের বিষয়টি নিয়ে একাধিক বৈঠক হলেও কোনো সুরাহা হচ্ছে না। উভয় পরিচালকের আবেদনের পরিপ্রেেিত সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক দাশগুপ্ত অসীম কুমার খামারটি পরিদর্শন করে নানা অব্যবস্থাপনা চিহ্নিত করেন। এ বিষয়ে তিনি বলেন, ব্যবস্থাপনা ত্রুটির কারণে সম্ভাবনাময় এ খামারটির অবস্থা নাজুক হয়ে পড়ছে। এ বিষয়ে চেয়ারম্যান মেজবাউল হক বলেন, পরিচালক মুশতাক আহম্মেদ তার বোনের ছেলে। দ্বন্দ্বের বিষয়টি স্বীকার করে তিনি বলেন, খামারটি বড় করার স্বার্থে অন্য বিনিয়োগকারী আনার প্রস্তাব করা হলে তিনি নিজেও কোনো অর্থ দিচ্ছেন না, আবার অন্য বিনিয়োগকারীও নিতে দিচ্ছেন না। বর্তমানে কোনো কুমির মারা যাচ্ছে না বলেও জানান তিনি। উল্টো মুশতাক আহম্মেদের সময় কুমির মারা গেছে বলে অভিযোগ করেন তিনি। মুশতাক আহম্মদকে ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়ার অভিযোগে বলেন, তিনি স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেছেন। খামারটি ভালোভাবে চলছে দাবি করে তিনি বলেন, খুব শিগগির কুমির বিক্রি হবে। তিনি নিজে সপ্তাহে একবার খামার দেখাশোনা করেন।
// ময়মনসিংহ, ২৫ মার্চ (বাংলাটাইমস টুয়েন্টিফোর ডটকম) // এফ.আর //

বুধবার, ২৩ মার্চ, ২০১১

Amader shomoy 24th March 2011

amader shomy

gvwjKvbv ؇›Ø †`‡ki GKgvÎ Kzwgi Lvgvi, ißvwbI eÜ


†gv. bRi“j Bmjvg: gvwjKvbv ؇›Ø Rwo‡q c‡o‡Q `w¶Y Gwkqvi me©e„nr Ges †`‡ki GKgvÎ evwYwR¨Kfv‡e Kzwgi Drcv`bKvix cÖwZôvb gqgbwms‡ni fvjyKvi †icUvBjm dvg© wjwg‡U‡WU| G Lvgvi †_‡K Kzwgi ißvwbI eÜ i‡q‡Q| 

Awf‡hv‡M Rvbv hvq, KvwiMwifv‡e AwfÁ †Kv‡bv e¨w³ eZ©gv‡b G Lvgv‡ii m‡½ hy³ †bB| Kzwgi¸‡jv‡K 3wU bvm©vwi‡Z Mv`v-Mvw` K‡i ivLv n‡q‡Q| Lvevi I Zvcwbqš¿‡Yi Afv‡e MZ GK gv‡m gviv †M‡Q kZvwaK Kzwgi| g„Zz¨i cÖni ¸b‡Q Av‡iv K‡qKwU| m¤cÖwZ evsjv‡`k e¨vs‡Ki Z`‡šÍ D³ Lvgv‡ii e¨e¯’vcbvq ΓwU cvIqvi K_vI D‡jøL Kiv n‡q‡Q| 

evsjv‡`k e¨vsK m~‡Î Rvbv †M‡Q, Lvgv‡i evsjv‡`k e¨vs‡Ki 49 kZvsk, †gRevDj n‡Ki 36 kZvsk Ges gykZvK Avn‡¤§‡`i 15 kZvsk †kqvi Av‡Q| eZ©gv‡b LvgviwUi †Pqvig¨vb I e¨e¯’vcbv cwiPvj‡Ki `vwqZ¡ cvjb Ki‡Qb †gRevDj nK| Avi cwiPvjK wn‡m‡e i‡q‡Qb gykZvK Avn‡¤§` I evsjv‡`k e¨vs‡Ki cÖwZwbwa wn‡m‡e Av‡Qb mvD_B÷ e¨vs‡Ki cwiPvjK c„w_k Kzgvi| 

2004 mv‡j fvjyKv Dc‡Rjvi nvwZ‡eo MÖv‡g cÖvq 14 GKi Rwg‡Z †icUvBjm dvg© wjwg‡UW M‡o †Zvjv nq| ïi“‡Z 75wU Kzwgi _vK‡jI Kzwg‡ii wWg †_‡K K…wÎg Dcv‡q ev”Pv dzwU‡q eZ©gvb Lvgv‡i cÖvq 900 Kzwgi i‡q‡Q| 2010 mv‡j Rvg©vwb‡Z 70 jvL UvKvq 67wU Kzwgi wewµi ga¨w`‡q jv‡fi gyL †`‡L cÖwZôvbwU| GKBm‡½ Kzwgi ißvwbi †`k wn‡m‡e we‡k¦ cÖ_gev‡ii g‡Zv bvg †jLvq evsjv‡`k|

AvšÍR©vwZK µ‡KvWvBj †¯úkvwj÷ MÖ“‡ci m`m¨ I Lvgv‡ii cwiPvjK gykZvK Avn‡¤§` Awf‡hvM K‡ib, Kzwgi cvj‡b AwfÁZvnxb cÖwZôvbwUi †Pqvig¨vb †gRevDj n‡Ki gbMov wm×v‡šÍi Kvi‡YB aŸsm n‡Z hv‡”Q LvgviwU| webv Kvi‡Y Zv‡K PvKwi †_‡K Ae¨vnwZ w`‡q †Pqvig¨vb wb‡RB fvicÖvß GgwWi c` e¨envi Ki‡Qb| cuvP †KvwU UvKvq Zvi gvwjKvbvi AskI wK‡b †bqvi Rb¨ Pvc w`‡”Qb| 

Gw`‡K Dfq cwiPvj‡Ki Av‡e`‡bi cwi‡cÖw¶‡Z m¤úÖwZ evsjv‡`k e¨vs‡Ki wbe©vnx cwiPvjK `vk¸ß Amxg Kzgvi LvgviwU cwi`k©b I bvbv Ae¨e¯’vcbv wPwýZ K‡ib| wZwb Rvbvb, e¨e¯’vcbv ΓwUi Kvi‡Y m¤¢vebvgq G LvgviwUi Ae¯’v GLb bvRyK| 

†Pqvig¨vb †gRevDj nK gvwjKv wb‡q ؇›Øi welqwU ¯^xKvi K‡i Rvbvb, LvgviwU eo Kivi ¯^v‡_© Ab¨ wewb‡qvMKvix Avbvi cÖ¯Íve Kiv n‡q‡Q| wKš‘ cwiPvjK gykZvK wb‡R †Kv‡bv A_© w`‡”Qb bv, Avevi Ab¨ wewb‡qvMKvixI wb‡Z w`‡”Qb bv| eZ©gv‡b Lvgv‡i †Kv‡bv Kzwgi gviv hv‡”Q bv e‡jI Rvbvb wZwb| Z‡e gykZvK Avn‡¤§‡`i mgq Kzwgi gviv †M‡Q e‡j Awf‡hvM K‡ib wZwb| 

gykZvK Avn¤§`‡K e¨e¯’vcbv cwiPvj‡Ki `vwqZ¡ †_‡K mwi‡q †`qvi Awf‡hvM cÖm‡½ wZwb e‡jb, gykZvK †¯^”Qvq c`Z¨vM K‡i‡Qb| LvgviwU fv‡jvfv‡e Pj‡Q e‡jI `vwe K‡ib wZwb| kvnRvnvb Kgi

Amader orthoneeti 24th March 2011

amader orthoniti 24 march 2011

fvjyKvi Kzwgi Lvgv‡i myôz cwiPh©v I Lv`¨vfv‡e gi‡Q Kzwgi

K‡qKk †KvwU UvKvi Kzwgi ißvwbI eÜ

†gv. bRi“j Bmjvg: `wÿY Gwkqvi me©e„nr I †`‡ki GKgvÎ evwYwR¨Kfv‡e Kzwgi Drcv`bKvix cÖwZôvb †icUvBjm dvg© wjwg‡U‡WU LvgviwU gvwjKvbvi ؇›Ø aŸsm n‡Z e‡m‡Q| KvwiMixfv‡e AwfÁ †Kv‡bv e¨w³ GLb GB dv‡g©i m‡½ mivmwi hy³ †bB, Kzwgi¸‡jv‡K 3wU bvm©vwi‡Z Mv`v-Mvw` K‡i ivLv n‡q‡Q| Lvevi I Zvcwbqš¿‡Yi Afv‡e MZ GK gv‡m gviv †M‡Q kZvwaK Kzwgi| g„Zz¨i cÖni ¸b‡Q AviI cÖvq GK nvRvi Kzwgi| ؇›Øi †cÖwÿ‡Z K‡qKkÕ †KvwU UvKvi Kzwgi ißvwbI eÜ| Kzwgi Lvgv‡ii 49 kZvsk †kqv‡ii gvwjK evsjv‡`k e¨vsK n‡jI wbqwgZ Z`viwK I gwbUwis Kiv n‡”Qbv| m¤cÖwZ e¨vs‡Ki GK Z`‡š— e¨e¯’vcbv ΓwU _vKvq LvgviwU aŸs‡mi cÖgvY wg‡j‡Q| LvgviwUi Pvicv‡ki †eov †f‡½ †M‡Q, cÖ‡qvRbxq wbivcËv Kg©xI †bB| G‡nb Ae¯’vq †h †Kv‡bv mgq gvivZ¥K `yN©Ubvi AvksKv Ki‡Qb GjvKvevmx|

evsjv‡`k e¨vsK m~‡Î Rvbv †M‡Q, †icUvBjm dvg© wjwg‡U‡WU Lvgv‡i evsjv‡`k e¨vs‡Ki 49 kZvsk, †gRevDj n‡Ki 36 kZvsk Ges gykZvK Avn‡¤§‡`i 15 kZvsk †kqvi Av‡Q| eZ©gv‡b LvgviwUi †Pqvig¨vb I e¨e¯’vcbv cwiPvj‡Ki `ywU `vwqZ¡ cvjb Ki‡Qb †gRevDj nK| Avi cwiPvjK wn‡m‡e i‡q‡Qb gykZvK Avn‡¤§` I evsjv‡`k e¨vs‡Ki cÖwZwbwa wn‡m‡e mvD_B÷ e¨vs‡Ki cwiPvjK c„w_k Kzgvi| evsjv‡`k e¨vs‡Ki wekvj wewb‡qv‡M 2004 mv‡j gqgbwmsn †Rjvi fvjyKv Dc‡Rjvi nvwZ‡eo MÖv‡g cÖvq 14 GKi Rwg‡Z †icUvBjm dvg© wjwg‡UW †`‡ki cÖ_g evwYwR¨K Kzwgi Lvgvi M‡o †Zv‡j| ïi“‡Z gvÎ 75wU Kzwgi w`‡q hvÎv ïi“ Ki‡jI Lvgv‡ii Kzwg‡ii wWg †_‡K K…wÎg Dcv‡q ev”Pv dzwU‡q eZ©gvb cÖvq 900 Kzwgi i‡q‡Q †mLv‡b| 2010 mv‡j Rvg©vwb‡Z 70 jvL UvKvq 67wU Kzwgi wewµi ga¨ w`‡q jv‡fi gyL †`‡L cÖwZôvbwU| GKB m‡½ Kzwgi idZvwbi †`k wn‡m‡e we‡k¦ cÖ_gev‡ii g‡Zv bvg †jLvq evsjv‡`k|

Avš—R©vwZK µ‡KvWvBj †¯úkvwj÷ MÖ“‡ci m`m¨ Lvgv‡ii cwiPvjK gykZvK Avn‡¤§` G e¨vcv‡i e‡jb, Zvi AwfÁZv I †gav w`‡q wZ‡j wZ‡j G LvgviwU M‡o †Zv‡j jvfRbK cÖwZôv‡b cwiYZ nq| Avi Kzwgi cvjb AwfÁZvnxb Lvgv‡ii †Pqvig¨vb †gRevDj n‡Ki gbMov wm×v‡š—i Kvi‡YB aŸsm n‡Z hv‡”Q Kzwgi LvgviwU| Zv‡K webv Kvi‡Y, †Kv‡bv iKg wbqg-bxwZi †Zvqv°v bv K‡i PvKwi †_‡K Ae¨vnwZ w`‡q wb‡RB fvicÖvß GgwWÕi c` e¨envi Ki‡Qb| cuvP †KvwU UvKv w`‡q Zvi gvwjKvbvi AskI wK‡b †bIqvi Rb¨ Pvc w`‡”Qb| ZvB gykZvK Avn‡¤§‡`i mg‡q Lvgv‡i wb‡qvM cvIqv me we‡klÁ, kÖwgK‡`i PvKwi †_‡K eiLv¯— K‡i‡Qb †Pqvig¨vb| d‡j myôzfv‡e Lvgv‡i Kzwg‡ii Lv`¨ I cwiPh©vi Afve †`Lv w`‡q‡Q| Lv`¨ wn‡m‡e Kzwgi‡K gvQ I gvsm w`‡Z nq| VvÊv †_‡K iÿvi Rb¨ cvwb‡Z w`‡Z nq B‡jKwUªK Zvc| myôz cwiPh©vi Afv‡e MZ GK gv‡m GKkÕi †ewk Kzwgi gviv †M‡Q e‡j Awf‡hvM Zvi| GgbwK †Pqvig¨vb GKK ÿgZve‡j MZ Qq gvm a‡i Lvgv‡ii Avq-e¨‡qi wnmve e¨vs‡K Rgv w`‡”Qb bv| G QvovI †Pqvig¨vb Lvgv‡ii cÖ‡ekc‡_i g~j As‡ki Rwg Zvi ¯¿x gvndzRv nK jyjyi bv‡g †iwRw÷ª K‡i‡Qb| `yB gvwj‡Ki ؇›Øi welqwU wb‡q GKvwaK ˆeVK n‡jI †Kv‡bv myivnv n‡”Q bv|

Dfq cwiPvj‡Ki Av‡e`‡bi cwi‡cÖwÿ‡Z m¤úÖwZ evsjv‡`k e¨vs‡Ki wbe©vnx cwiPvjK `vk¸ß Amxg Kzgvi LvgviwU cwi`k©b K‡i bvbv Ae¨e¯’vcbv wPwýZ K‡ib| G wel‡q wZwb e‡jb, e¨e¯’vcbv ΓwUi Kvi‡Y m¤¢vebvgq G LvgviwUi Ae¯’v bvRyK n‡q co‡Q|

G wel‡q †Pqvig¨vb †gRevDj nK e‡jb, cwiPvjK gykZvK Avn‡¤§` Zvi †ev‡bi †Q‡j| ؇›Øi welqwU ¯^xKvi K‡i wZwb e‡jb, LvgviwU eo Kivi ¯^v‡_© Ab¨ wewb‡qvMKvix Avbvi cÖ¯—ve Kiv n‡j wZwb wb‡RI †Kv‡bv A_© w`‡”Qb bv, Avevi Ab¨ wewb‡qvMKvixI wb‡Z w`‡”Qb bv| eZ©gv‡b †Kv‡bv Kzwgi gviv hv‡”Q bv e‡jI Rvbvb wZwb| D‡ëv gykZvK Avn‡¤§‡`i mgq Kzwgi gviv †M‡Q e‡j Awf‡hvM K‡ib wZwb| gykZvK Avn¤§`‡K e¨e¯’vcbv cwiPvj‡Ki `vwqZ¡ †_‡K mwi‡q †`Iqvi Awf‡hv‡M e‡jb, wZwb †¯^”Qvq c`Z¨vM K‡i‡Qb| LvgviwU fv‡jvfv‡e Pj‡Q `vwe K‡i wZwb e‡jb, Lye wkMwMi Kzwgi wewµ n‡e| mßv‡n GKevi wZwb wb‡R Lvgvi †`Lv‡kvbv K‡ib e‡jI Rvbvb|

Amader shomoy dot com

http://www.amadershomoy1.com/content/2011/03/23/middle0040.htm


`w¶Y Gwkqvi me©e„nr Kzwgi Drcv`bKvix cÖwZôvb gvwjKvbvi Ø‡›Ø aŸsmn‡Z e‡m‡Q


‡gv. bRi“j Bmjvg :`w¶Y Gwkqvi me©e„nr  Ges  †`‡ki GKgvÎ evwYwR¨Kfv‡e Kzwgi Drcv`bKvix cÖwZôvb †icUvBjm dvg© wjwg‡U‡WU LvgviwU gvwjKvbvi ؇›Ø aŸsm n‡Z e‡m‡Q| KvwiMix fv‡e AwfÁ †Kvb e¨w³ GLb GB dv‡g©i mv‡_ mivmwi hy³ ‡bB, Kzwgi¸‡jv‡K  3wU bvm©vix‡Z Mv`v-Mvw` K‡i ivLv n‡q‡Q | Lvevi I Zvcwbqš¿‡Yi Afv‡e MZ GK gv‡m gviv ‡M‡Q kZvwaK Kzwgi|  g„Zz¨i cÖni ¸b‡Q AviI cÖvq GK nvRvi Kzwgi| ؇›Øi ‡cÖw¶‡Z K‡qK kÕ ‡KvwU UvKvi Kzwgi idZvwbiI eÜ | Kzwgi Lvgv‡ii 49 kZvsk ‡kqv‡ii gvwjK evsjv‡`k e¨vsK n‡jI wbqwgZ Z`viwK I gwbUwis Kiv n‡”Qbv|  m¤cÖwZ e¨vs‡Ki GK Z`‡š—  e¨e¯’vcbv ΓwU _vKvq LvgviwU aŸs‡mi cÖgvY wg‡j‡Q| LvgviwUi Pvicv‡ki †eov †f‡½ †M‡Q, cÖ‡qvRbxq wbivcËv Kg©xI  †bB| G‡nb Ae¯’vq †h †Kv‡bv mgq gvivZ¥K `yN©Ubvi AvksKv Ki‡Qb GjvKvevmx| evsjv‡`k e¨vsK m~‡Î Rvbv ‡M‡Q, †icUvBjm dvg© wjwg‡U‡WU Lvgv‡i evsjv‡`k e¨vs‡Ki 49 kZvsk, ‡gRevDj n‡Ki 36 kZvsk Ges gykZvK Avn‡¤§‡`i 15 kZvsk ‡kqvi Av‡Q| eZ©gv‡b LvgviwUi ‡Pqvig¨vb I e¨e¯’vcbv cwiPvj‡Ki `ywU `vwqZ¡ cvjb Ki‡Qb ‡gRevDj nK| Avi cwiPvjK wn‡m‡e i‡q‡Qb gykZvK Avn‡¤§` I evsjv‡`k e¨vs‡Ki cÖwZwbwa wn‡m‡e mvD_B÷ e¨vs‡Ki cwiPvjK c„w_k Kzgvi| evsjv‡`k e¨vs‡Ki wekvj wewb‡qv‡M 2004 mv‡j gqgbwmsn ‡Rjvi fvjyKv Dc‡Rjvi nvwZ‡eo MÖv‡g cÖvq 14 GKi Rwg‡Z ‡icUvBjm dvg© wjwg‡UW ‡`‡ki cÖ_g evwYwR¨K Kzwgi Lvgvi M‡o ‡Zv‡j| ïi“‡Z gvÎ 75wU Kzwgi w`‡q hvÎv ïi“ Ki‡jI Lvgv‡ii Kzwg‡ii wWg ‡_‡K K…wÎg Dcv‡q ev”Pv dzwU‡q eZ©gvb cÖvq 900 Kzwgi i‡q‡Q ‡mLv‡b| 2010 mv‡j Rvgv©wb‡Z 70 jvL UvKvq 67wU Kzwgi wewµi ga¨ w`‡q jv‡fi gyL ‡`‡L cÖwZôvbwU| GKB m‡½ Kzwgi idZvwbi ‡`k wn‡m‡e we‡k¦ cÖ_gev‡ii g‡Zv bvg ‡jLvq evsjv‡`k| Avš—R©vwZK µ‡KvWvBj †¯úkvwjó MÖ“‡ci m`m¨ Lvgv‡ii cwiPvjK gykZvK Avn‡¤§` G e¨vcv‡i e‡jb, Zvi AwfÁZv I †gav w`‡q wZ‡j wZ‡j G LvgviwU M‡o †Zv‡j jvfRbK cÖwZôv‡b cwiYZ nq| Avi Kzwgi cvjb AwfÁZvnxb Lvgv‡ii ‡Pqvig¨vb ‡gRevDj n‡Ki gbMov wm×v‡š—i Kvi‡YB aŸsm n‡Z hv‡”Q Kzwgi LvgviwU| Zv‡K webv Kvi‡b, †Kv‡bv iKg wbqg-bxwZi †Zvqv°v bv K‡i PvKzix †_‡K Ae¨vnwZ w`‡q wb‡RB fvicÖvß GgwWÕi c` e¨envi Ki‡Qb| cuvP ‡KvwU UvKv  w`‡q Zvi gvwjKvbvi AskI wK‡b ‡bIqvi Rb¨ Pvc w`‡”Qb |  ZvB gykZvK Avn‡¤§‡`i mg‡q Lvgv‡i wb‡qvM cvIqv me we‡klÁ, kÖwgK‡`i PvKwi ‡_‡K eiLv¯— K‡i‡Qb ‡Pqvig¨vb| d‡j  myôzfv‡e Lvgv‡i Kzwg‡ii Lv`¨ I cwiPhv©i Afve ‡`Lv w`‡q‡Q| Lv`¨ wn‡m‡e Kzwgi‡K gvQ I gvsm w`‡Z nq| VvÊv ‡_‡K i¶vi Rb¨ cvwb‡Z w`‡Z nq B‡jKwUªK Zvc|  myôz cwiPh©vi Afv‡e MZ GK gv‡m GKk'i ‡ewk Kzwgi gviv ‡M‡Q e‡j Awf‡hvM Zvi| GgbwK ‡Pqvig¨vb GKK ¶gZve‡j MZ Qq gvm a‡i Lvgv‡ii Avq-e¨‡qi wnmve e¨vs‡K Rgv w`‡”Qb bv| G QvovI ‡Pqvig¨vb Lvgv‡ii cÖ‡ekc‡_i  g~j As‡ki Rwg Zvi ¯¿x gvndzRv nK jyjyi bv‡g ‡iwRw÷ª K‡i‡Qb| `yB gvwj‡Ki ؇›Øi welqwU wb‡q GKvwaK ‰eVK n‡jI ‡Kv‡bv myivnv n‡”Q bv|  Dfq cwiPvj‡Ki Av‡e`‡bi cwi‡cÖw¶‡Z m¤úÖwZ evsjv‡`k e¨vs‡Ki wbev©nx cwiPvjK `vk¸ß Amxg Kzgvi LvgviwU cwi`k©b K‡i bvbv Ae¨e¯’vcbv wPwýZ K‡ib| G wel‡q wZwb e‡jb, e¨e¯’vcbv ΓwUi Kvi‡Y m¤¢vebvgq G LvgviwUi Ae¯’v bvRyK n‡q co‡Q|
G wel‡q ‡Pqvig¨vb ‡gRevDj nK e‡jb, cwiPvjK gykZvK Avn‡¤§` Zvi ‡ev‡bi ‡Q‡j| ؇›Øi welqwU ¯^xKvi K‡i wZwb e‡jb, LvgviwU eo Kivi ¯^v‡_© Ab¨ wewb‡qvMKvix Avbvi cÖ¯—ve Kiv n‡j wZwb wb‡RI ‡Kv‡bv A_© w`‡”Qb bv, Avevi Ab¨ wewb‡qvMKvixI wb‡Z w`‡”Qb bv| eZ©gv‡b ‡Kv‡bv Kzwgi gviv hv‡”Q bv e‡jI Rvbvb wZwb| D‡ëv gykZvK Avn‡¤§‡`i mgq Kzwgi gviv ‡M‡Q e‡j Awf‡hvM K‡ib wZwb| gykZvK Avn¤§`‡K e¨e¯’vcbv cwiPvj‡Ki `vwqZ¡ ‡_‡K mwi‡q ‡`Iqvi Awf‡hv‡M e‡jb, wZwb ‡¯^”Qvq c`Z¨vM K‡i‡Qb| LvgviwU fv‡jvfv‡e Pj‡Q `vwe K‡i wZwb e‡jb, Lye wkMwMi Kzwgi wewµ n‡e| mßv‡n GKevi wZwb wb‡R Lvgvi ‡`Lv‡kvbv K‡ib e‡jI Rvbvb|
     

মঙ্গলবার, ২২ মার্চ, ২০১১

Positive Bangladesh- ETV

Shomokal shompadokio 22 march 2011

editorial of daily shomokal, 22nd march 2011


মানুষের বিরোধে প্রাণ যায় কুমিরের
0%
 
গড় রেটিং:
 
রেটিং :
Bookmark and Share
দেশের প্রথম ও একমাত্র বাণিজ্যিক কুমির চাষ প্রকল্পটি গভীর সংকটে পড়েছে। উপযুক্ত ব্যবস্থাপনার অভাবে গত এক মাসে প্রকল্পের শতাধিক কুমির মারা গেছে এবং আরও এক হাজারের মতো কুমিরের জীবন সংশয়ের শঙ্কা। প্রকল্পের অর্থনৈতিক অংশীদার হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংক এ ব্যাপারে শিগগিরই বাস্তবানুগ পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে এবং বিবদমান মালিকদের মধ্যকার বিরোধ নিরসনে এগিয়ে না গেলে রফতানিমুখী এ খাতটি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এ ব্যাপারে গত সোমবার সমকালের তৃতীয় পৃষ্ঠায় 'মালিকানা দ্বন্দ্বে মারা যাচ্ছে কুমির' শিরোনামে প্রকাশিত এক রিপোর্ট প্রকাশ পেয়েছে। রিপোর্টটিতে প্রকল্পের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকের মধ্যকার বিরাজমান দ্বন্দ্বকেই বর্তমান সংকট তৈরির জন্য দায়ী করা হয়েছে। তারা উভয়ে এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের তদন্তকারী কর্মকর্তাও বিরোধের বিষয়টি স্বীকার করেছেন। কেন এই বিরোধের সূত্রপাত হয়েছে, সে বিষয়ে অবশ্য মালিকদের বক্তব্য অভিন্ন। তারা একে অপরের ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে দায় এড়াতে চেষ্টা করেছেন। তবে এটা স্পষ্ট, ব্যবসাটি লাভজনক হয়ে ওঠার কারণেই এর মালিকানা পুরোপুরি এক পক্ষের হাতিয়ে নেওয়ার চেষ্টা থেকেই বিরোধের সূত্রপাত। অবশ্য অন্য পক্ষের ব্যবসা সম্প্রসারণ প্রস্তাবে দ্রুত সাড়া দিতে না পারাও সংকট আরও গভীর হওয়ার ক্ষেত্রে অবদান রাখতে পারে। বাঙালির করপোরেট ব্যবসার ইতিহাস বেশিদিনের নয়। সাধারণত ব্যবসা লাভজনক ও বড় হতে থাকলেই এর শরিকরা নিজেদের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার জন্য উন্মুখ হয়ে ওঠেন এবং এমনকি ব্যবসা করায়ত্ত করার জন্য বিরোধ চরমে ওঠাও বিচিত্র নয়। অথচ মালিক পক্ষের সবাই তাদের নিজ নিজ অধিকার ও স্বত্ব অনুযায়ী লাভ-লোকসানকে ভাগ করে নেওয়া এবং ব্যবসায় অগ্রগতিতে অবদান রাখলে এর থেকে সবাই অধিক মুনাফা অর্জন করতে পারেন। অবশ্য কোম্পানি যথাযথভাবে পরিচালিত হচ্ছে কি-না, তার খোঁজখবর রাখা এবং আইন অনুযায়ী হস্তক্ষেপ করা এর লগি্নকারী ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের উচিত। কারণ এর লাভ-লোকসানের ওপর তাদের ধার দেওয়া অর্থ লাভসহ ফেরত পাওয়া নির্ভর্র করে। দেশের একমাত্র বাণিজ্যিক কুমির চাষ প্রকল্পটিকে নিশ্চিত ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করতে হলে লগ্নকারী বাংলাদেশ ব্যাংককেই এখন এগিয়ে আসতে হবে। ইতিমধ্যে ব্যাংক তদন্ত করেছে। এখন উচিত হবে, তদন্তে পাওয়া তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে মালিকদের মধ্যে বিরোধ নিরসন করে প্রকল্পটির অব্যবস্থাপনা দূর করা।

সোমবার, ২১ মার্চ, ২০১১

মালিকানা দ্বন্দ্বে মারা যাচ্ছে কুমির


মালিকানা দ্বন্দ্বে মারা যাচ্ছে কুমির
shomokal 21st March 2011
আলতাব হোসেন
মালিকানার দ্বন্দ্বে ধ্বংস হতে বসেছে দেশের প্রথম ও একমাত্র বাণিজ্যিক কুমির চাষ প্রকল্প। খাবার ও তাপনিয়ন্ত্রণের অভাবে গত এক মাসে মারা গেছে শতাধিক কুমির। মৃত্যুর প্রহর গুনছে আরও এক হাজারের বেশি কুমির। দ্বন্দ্বের কারণে কয়েক শ' কোটি টাকার কুমির রফতানির প্রক্রিয়াও ঝুলে আছে। খামারের ৪৯ শতাংশ শেয়ারের মালিক বাংলাদেশ ব্যাংকের তদন্তেও ব্যবস্থাপনার অভাবে খামারটি ধ্বংসের প্রমাণ পাওয়া গেছে।
খামারের পরিচালক মুশতাক আহম্মেদ এ বিষয়ে সমকালকে বলেন, খামারটির চেয়ারম্যান মেজবাউল হকের একক সিদ্ধান্তের কারণে ধ্বংস হতে যাচ্ছে কুমির খামারটি। লাভজনক হওয়ার পর থেকে চেয়ারম্যান খামারটি নিজের নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার চেষ্টা করছেন বলে অভিযোগ তার। এ জন্য ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব থেকে তাকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। এখন তার মালিকানার অংশ কিনে নেওয়ার জন্য চাপ দিচ্ছেন বলেও অভিযোগ করেন তিনি। এ জন্য তাকে পাঁচ কোটি টাকা দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে; কিন্তু তার অংশ বিক্রি না করায় মুশতাক আহম্মেদের সময়ে খামারে নিয়োগ পাওয়া সব বিশেষজ্ঞ, শ্রমিকদের চাকরিচ্যুত করেছেন চেয়ারম্যান। ফলে খামারে কুমিরের খাদ্য ও পরিচর্যার অভাব দেখা দিয়েছে। খাদ্য হিসেবে কুমিরকে মাছ ও মাংস দিতে হয়। ঠাণ্ডা থেকে রক্ষার জন্য পানিতে দিতে হয় ইলেকট্রিক তাপ। কর্মচারীর অভাবে এসব করা হচ্ছে না বলে অভিযোগ মুশতাক আহম্মেদের। এ জন্য গত এক মাসে একশ'র বেশি কুমির মারা গেছে বলে অভিযোগ তার। এমনকি চেয়ারম্যান একক ক্ষমতাবলে গত ছয় মাস ধরে খামারের আয়-ব্যয়ের হিসাব ব্যাংকের মাধ্যমে করছেন না। এ ছাড়াও চেয়ারম্যান খামারের প্রবেশপথের মূল
অংশের জমি তার স্ত্রী মাহফুজা হক লুলুর নামে রেজিস্ট্রি করেছেন।
দুই মালিকের দ্বন্দ্বের বিষয়টি নিয়ে একাধিক বৈঠক হলেও কোনো সুরাহা হচ্ছে না। উভয় পরিচালকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক দাশগুপ্ত অসীম কুমার খামারটি পরিদর্শন করে নানা অব্যবস্থাপনা চিহ্নিত করেন। এ বিষয়ে তিনি বলেন, ব্যবস্থাপনা ত্রুটির কারণে সম্ভাবনাময় এ খামারটির অবস্থা নাজুক হয়ে পড়ছে।
এ বিষয়ে চেয়ারম্যান মেজবাউল হক সমকালকে বলেন, পরিচালক মুশতাক আহম্মেদ তার বোনের ছেলে। দ্বন্দ্বের বিষয়টি স্বীকার করে তিনি বলেন, খামারটি বড় করার স্বার্থে অন্য বিনিয়োগকারী আনার প্রস্তাব করা হলে তিনি নিজেও কোনো অর্থ দিচ্ছেন না, আবার অন্য বিনিয়োগকারী নিচ্ছেন না। বর্তমানে কোনো কুমির মারা যাচ্ছে না বলেও জানান তিনি। উল্টো মুশতাক আহম্মেদের সময় কুমির মারা গেছে বলে অভিযোগ করেন তিনি। মুশতাক আহম্মদকে ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়ার অভিযোগে বলেন, তিনি স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেছেন। খামারটি ভালোভাবে চলছে দাবি করে তিনি বলেন, খুব শিগগির কুমির বিক্রি হবে। সপ্তাহে একবার তিনি নিজে খামার দেখাশোনা করেন বলেও জানান।
বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, খামারে বাংলাদেশ ব্যাংকের ৪৯ শতাংশ, মেজবাউল হকের ৩৬ শতাংশ এবং মুশতাক আহম্মেদের ১৫ শতাংশ শেয়ার আছে। বর্তমানে খামারটির চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব পালন করছেন মেজবাউল হক। আর পরিচালক হিসেবে রয়েছেন মুশতাক আহম্মেদ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিনিধি হিসেবে সাউথইস্ট ব্যাংকের পরিচালক পৃথিশ কুমার। বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশাল বিনিয়োগে ২০০৪ সালে ময়মনসিংহ জেলার ভালুকা উপজেলার হাতিবেড় গ্রামে প্রায় ১৪ একর জমিতে রেপটাইলস ফার্ম লিমিটেড দেশের প্রথম বাণিজ্যিক কুমির খামার গড়ে তোলে। শুরুতে মাত্র ৭৫টি কুমির দিয়ে যাত্রা শুরু করলেও খামারের কুমিরের ডিম থেকে কৃত্রিম উপায়ে বাচ্চা ফুটিয়ে বর্তমান প্রায় ৯০০ কুমির রয়েছে সেখানে। ২০১০ সালে জার্মানিতে ৭০ লাখ টাকায় ৬৭টি কুমির বিক্রির মধ্য দিয়ে লাভের মুখ দেখে প্রতিষ্ঠানটি। একই সঙ্গে কুমির রফতানির দেশ হিসেবে বিশ্বে প্রথমবারের মতো নাম লেখায় বাংলাদেশ।

বৃহস্পতিবার, ১৭ মার্চ, ২০১১

save 900 crocodiles in Bangladesh

900 crocodiles are crammed in inhumane condition. They don't have heating, they don't have food, they have no one to take care. After the change in Management in September 2010, pioneer crocodile farm which is the only CITES (convention on international trade in endangered species) registered commercial breeder in SAARC region has become a ruin. Bangladesh Bank major stake holder in the company Reptiles Farm Ltd. is watching the farm die.......







Posted by Picasa

মঙ্গলবার, ১৫ মার্চ, ২০১১

ek hajar kumirer jibon humkir mukhe

ÒGKnvRvi Kywg‡ii Rxeb ûgKxi gy‡LÓ

cÖ_gevi mdj fv‡e Kzwgi ißvbxi ci †icUvBjm dvg© wjt Gi D‡`¨v³v gykZvK Avn‡g` Avwe¯‹vi K‡ib Rbve †gmevDj nK (†Kv¤úvbxi Av‡iK Askx`vi) dv‡g©i ms‡hvM moKwU wb‡Ri ¯¿x gvndzRv nK jyjyi bv‡g A‰ea fv‡e ‡iwRwóª K‡i †d‡j‡Qb| Gi cÖwZKvi PvB‡j wZwb GB e¨vcv‡i Uvj evnvbv K‡ib Ges  GK GK mgq GK GK K_v e‡jb| cieZx©‡Z wZwb gykZvK Avn‡g`‡K m¤ú~b© †Kv¤úvbx weµx K‡i ‡`Iqvi cÖ¯—ve K‡ib| hv ¯^fveZB Kzwgi dv‡g©i ¯^c­`ªóv wdwi‡q‡`b| †Kv¤úvbx‡Z gykZvK Avn‡g‡`i e¨e¯’vcbv cwiPvjK wnmv‡e wb‡qv‡Mi †gqv` DËxY© nB‡j (†mÞ¤^i 2010) †gmevDj nK wb‡RB wb‡R‡K GKvav‡i †Pqvig¨vb, g¨v‡bwRs WvB‡i±i I †Kv¤úvbx †m‡µUvix wnmv‡e wb‡qvM †`b| D‡j­L¨ GB ‡h evsjv‡`k e¨vsK GB †Kv¤úvbxi 49% Askx`vi Ges e¨e¯’vcbv cwiPvjK cwieZ©‡bi †¶‡Î evsjv‡`k e¨vs‡Ki Aby‡gv`b bxwZ D‡c¶vK‡ib| mvB_ Bó e¨vsK (evsjv‡`k e¨vs‡Ki cÖwZwbwa) G †¶‡Î wbie fywgKv cvjb K‡i| gykZvK Avn‡g` welqwU evsjv‡`k e¨vs‡Ki `„wó †MvP‡i Avb‡j, 28 †k A‡±vei GKwU Z…c¶xq wgwUs Wv‡K evsjv‡`k e¨vs‡Ki †h Lv‡b gykZvK Avn‡g`, ‡gmevDj nK QvovI mvD_ Bó e¨vs‡Ki wm×vš— nq, †gmevDj nK RwgwU †Kv¤úvbxi bv‡g n¯—vš—i Ki‡eb| wKš‘ †m e¨vcv‡i †Kvb c`‡¶c bv wb‡q wZwb gwdRyj Bmjvg (Awdmvi mv‡cvU© mvwf©m),‡h weZwK©Z RwgwUi µq cÖwµqvi AmsMwZi K_v ZrKvjxb g¨v‡bwRs WvB‡i±i gykZvK Avn‡g`‡K Rvbvq, Zv‡K webv Ki‡b, †Kvb iKg wbqg bxwZi †Zvqv°v bv K‡i PvKzix †_‡K Ae¨vnwZ†`b|
wKš‘ PvKzixi kZ© †gvZv‡eK †Kvb iKg †`bv cwi‡lva Kiv nqwb, eis ejv n‡q‡Q GKvD›Um g¨v‡bRvi Gi ms‡½ †hvMv‡hvM Kivi Rb¨|




GLv‡b D‡j­L¨ †h PvKzix †_‡K Ae¨vnwZi c‡Î e¨veüZ wVKvbvwU 5-we,1/8, e­K-wW, jvjgvwUqv) †gmevDj n‡Ki wbR evm¯’vb| †m Lv‡b GKvD›Um g¨v‡bRvi ev †Kvb Kg©Pvix‡K cvIqv hvqwb Gw`‡K d‡g© e¨veüZ †gvevBj bv¤^viwU I A‡bKw`b hveZ eÜ Rbve †gmevDj nK, Zvui wb‡Ri gvwjKvbvi Ask weµxi g‡bvw¯’i K‡i ZLb GB mKj m¤¢vebv‡K aŸsm K‡i †dj‡Z Pv‡”Qb| wKš‘ Dwb fy‡j †M‡Qb GB †Kv¤úvbxi 49% gvwjKvbv evsjv‡`k e¨vs‡Ki Z_v evsjv‡`‡ki RbM‡bi| GB ms‡hvM moK msµvš— b_x B›Uvi‡bU e­M mvBU http://obabostha pona.blogspot.com G msiw¶Z Av‡Q| fvjyKvi †icUvBjm dv‡g© m‡iRwg‡b Ny‡i †`Lv hvq Ae‡njvq Qvc| hvqMvq hvqMvq mxgvbv fv½v, LyeB msKxb© 3wU bvm©vix‡Z Mv`vMv`xi K‡i cÖvq 900wU Kzwgi Qvbv| GKwU Avi GKwUi Mv‡qi Dci e‡m Av‡Q| bovPov Kivi hvqMv bvB| Rbve Avn‡g` wbwðZ K‡ib MZ eQ‡ii Zzjbvq GB eQi Kzwg‡ii Qvbvi msL¨v 300 †ekx,A_P MZ eQ‡ii GB mg‡qi Zzjbvq Kzwg‡ii LvIqvi cwigvY AvksKvRbK fv‡e K‡g †M‡Q| Kzwgi Qvbvi e„w×i I †eu‡P _vKvi Rb¨ cvwbi ZvcgvÎv ¯’xi 32wWMÖx, ivLv AZ¨vek¨Kxq| wKš‘ dv‡g© MZ Qq gvm a‡i †Rbv‡iUi I cvwbi wnUvi bó| mvaviY GKUv _v‡gv©wgUv‡ii Afve Qqgvm hveZ cvwbi ZvcgvÎv gvcv nqbv| KvwiMix fv‡e AwfÁ †Kvb e¨w³ GLb GB dv‡g©i mv‡_ mivmwi hy³ bvB| dv‡g©i cÖwZôvZv gykZvK Avn‡g` e‡jb, wZj wZj K‡i M‡o †Zvjv ¯^cœ hLb Kv‡iv Lvg‡Lqvjxi Rb¨ †f‡½ hvq ZLb †h Kv‡iv Lvivc jv‡M, Z‡e evsjv‡`k e¨vs‡Ki wbe©vnx cwiPvjK Rbve Amxg `vk¸ßv Rvbyqvix  gv‡m ¯^kix‡i cwi`k©b K‡i ‡M‡Qb|g‡b nq evsjv‡`k e¨vsK GB cÖKí‡K i¶v Kivi c`‡¶c wb‡e| 

nirbahi porichaloker montobbo

রবিবার, ১৩ মার্চ, ২০১১

Kumir khmarer bhumi dokhol

Prothombar shofol bhabe kumir roptanir por Reptiles Farmer uddokta Mushtaq Ahmed absihkar koren
Mesbahul Hoque kompanir shongjog shorokti, nijer stri mahfuza hoque lulur
name aboidho bhabe registry kore felechen. Er protikar chaile tini ei bepare
tal bahana koren ebong ekek shomoy ekek kotha bolen. Porobortite tini
Mushtaq Ahmedke shompurno komapni bikri kore deywar prostab koren. Ja
shobhabotoi kumir farmer shopno droshta firie den. Mshtaq ahmededr nioger
mead September 2010 shesh hole mesbahul hoque nijei nijeke ekadhare
chairman, managing director ebong company secretary hishebe niog nen.
Babosthapona porichaloker poribortoner khetre Bangladesh baker onumodon
newar niti upekhha kore southeast bank e bepare norob bhumika palon kore.
Mushtaq ahmed bishoiti Bangladesh Banker drishti gochore anle, October
masher athaish tarikhe ekti tripokhio meeting daken Bangladesh Bank. Jekhane
Mushtaq ahmed, Mesbahul hoq charao southeast bank theke protinidhi
porichalok pritish kumar uopsthit chilen. Meetinge shidhanto hoy mesbahul
hoque jomity kompanir name hostantor kore diben. Kintu she bepare kono
podokhep na nie tini got mashe mofizul islamke bina karone kono rokom niom
nitir tokka na korei chakuri theke obbahoti den. Kintu chakrir shorto
motabek kono rokom dena porishodh kora hoini, borong bola hoyeche Accounts
Manager- ere shathe jogajog korar jonno. Mafizul islam bitorkito jomitir
kroy prokriar oshongotir kotha totkalin managing directorke obohito
korechilen.
Ekhane ullekho je chakri theke obbahotir potre babrito thikanati (5-B, 1/8
Block - D, Lalmatia, Dhaka mesbahul hoqer nij bashosthaner. Shekhane
accounts manager ba kono kormocharike pawa jaini alap korar jonno. Edike
farme baborito phone numbertio pri onekdin jabot bichchinno ache.
Jonab mesbahul hoque tar nijer malikanar onsho bikrir monosthir kore ekhon
ei shofol sshombhanotike dhonsho kore felte chachchen. Kintu tini bhule
gechen ei kompanir 49% malikna Bangladesh banker totha bangladesher
jonogoner. Ei shonjog shorok shonkranto shomosto nothi interneter blogsite http://obabosthapona.blogspot.com/ shonrokhito ache.
Bhalukar Reptiles Farmer shorejomine ghure dekha jai, bibhinno jaigai
abohelar chap, jagai jagai shimana banga, bistirno onchol jure goru chorche,
are khubi shonkirno tinti nursaryte gada gadi kore pray noishoto(900) kumir
chana. Ekti arektir gayer upor boshe ache. Nora chora korar kono jaiga nai.
Jonab Ahmed nishchit koren goto bochorer tulonai ei bichor kumrire chanar
shonka 300 beshi holey goto bochorer ei shomoyer tulonai kumirer khawar kome
geche. Kumir chanar khetere panir tapmatra sthir 32 digri rakha
ottaboshhokio. Kintu farmer goto choi(6) mash jure generator ebong panir
heater noshto. Shadharon ekti tharmimitarer obhabe choi mash jabot panir
tapmatra mapa hoi na. karigori bhabe obhiggo kono bketi ekhon ei farmer
shathe shora shuri jukto nai.
Farmer protishta mushtaq ahmed bolen tile tile gore tola shopno jokhon karo
kham khailir jonno benge jai tokhon je karo krapa lagbe. Tobe Bangladesh
Banker ED jonab ashim dasguta januari mashe shoshorire prodosrshon kore
gechen. Mone hoi Bangladesh bank etike rokhha korar pdokhep nebe.